Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা

এক নজরে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা

১। আয়তনঃ ২,৬৯৯.৫৬ বর্গ কি.মি.।

২। নির্বাচনী এলাকাঃ ২৯৮ পার্বত্য খাগড়াছড়ি।

৩। সংসদীয় আসনঃ ০১টি।

৪। উপজেলাঃ ০৯টি (খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, মানিকছড়ি, মহালছড়ি, লক্ষীছড়ি ও রামগড়)।

৫। থানাঃ ০৯টি (খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, মানিকছড়ি, মহালছড়ি, লক্ষীছড়ি ও রামগড়)।

৬। পৌরসভাঃ ৩টি (খাগড়াছড়ি, রামগড় ও মাটিরাঙ্গা)।

৭। ইউনিয়নঃ ৩৮টি।

৮। মৌজাঃ ১২১টি।

৯। গ্রামঃ ১,৭২৩ টি।

১০। জনসংখ্যাঃ তথ্য সূত্রঃ (২০২২ এর জনশুমারী ও গৃহগননা প্রাথমিক সমীক্ষা)

  • মোট জনসংখ্যা: ৭১৪,১১৯ জন।
    • পুরুষ- ৩৫৭,৫২১ জন [৫০.০৬%,],
    • মহিলা- ৩৫৬,৫৬৪ জন [৪৯.৯৩%],
    • তৃতীয় লিঙ্গ- ৩৪ জন [০.০১%]।
  • বাঙ্গালী- ৩৬৪,৭২৯ জন [৫১.০৭%]।
  • ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী- ৩৪৯,৩৯০ জন [৪৮.৯৩%]।
    • পুরুষ- ১৭২,৬৬৯ জন [৪৯.৪২%],
    • মহিলা- ১৭৬,৭২১ জন [৫০.৫৮%]।

জাতিভিত্তিক পরিসংখ্যান:

  • চাকমা- ১৭৫,১৬৫ জন [৫০.১৩%],
  • ত্রিপুরা- ৯৮,৫০০ জন [২৮.১৯%],
  • মারমা- ৭৪,২১০ জন [২১.২৪%],
  • অন্যান্য- ১,৫১৫ জন [০.৪৪%]।

১১। জনসংখ্যা ঘনত্বঃ প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ২৬০ জন।

১২। শিক্ষার হারঃ ৭১.৮০% (পুরুষ- ৭৭.২০%, মহিলা- ৬৬.৪১%)।

১৩। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গমনের হারঃ ৮৩%।

১৪। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ ১,০৭৯টি।

  • প্রাথমিক বিদ্যালয়- ৭৯৬টি (সরকারি-৫৯৪টি ও বেসরকারি-২০২টি)। 
  • নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়- ৪৬টি। 
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়-৯০টি (সরকারি-১০টি ও বেসরকারি-৮০টি)।
  • মাদ্রাসাঃ ৩৪টি (ইবতেদায়ি ১৫ টি, দাখিল মাদ্রাসা ১৪টি, ফাজিল ০২ টি, আলিম ০৩ টি)।
  • কওমী মাদ্রাসা: ৭৬টি।
  • কলেজ- ২১টি (সরকারি- ১১টি, বেসরকারি-১০টি)।
  • কারিগরি -০৪টি (সরকারি-০২টি ও বেসরকারি-০২টি)। 
  • ভোকেশনাল-০৯টি (সরকারি-০৪টি ও বেসরকারি-০৫টি)।*
  • অন্যান্য- ০৩টি (কালেক্টরেট প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়, কালেক্টরেট কিন্ডারগার্টেন, বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল, খাগড়াছড়ি সদর)।

১৫। ধর্মীয় উপাসনালয়ঃ 

  • মসজিদ- ৬৩৪টি। 
  • বৌদ্ধ মন্দির (ক্যাং)- ৮৩৬টি। 
  • হিন্দু মন্দির- ২১২টি। 
  • গীর্জা- ২৬৬টি।

১৬। গুচ্ছগ্রাম ও ভারত প্রত্যাগত শরণার্থীঃ

(ক) 

১। গুচ্ছগ্রামের সংখ্যা-৮১টি।

২। গুচ্ছগ্রামে বসবাসরত পরিবার-৫৩,৮৫৫টি।

৩। গুচ্ছগ্রামে রেশন কার্ডধারী পরিবার-২৬,২২০টি।

৪। রেশন কার্ডবিহীন পরিবার-২৭,৬৩৫টি।

৫। গুচ্ছগ্রামে বসবাসকারী জনসংখ্যা-২,১২,১৬৫জন।

(খ) 

১। ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী পরিবার-১২,১৭০টি।

২। রেশন কার্ডধারী পরিবার-১২,১৭০টি।

৩। ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থীর সংখ্যা-৬৪,৩৩৪জন।

১৭। খাস জমি সংক্রান্তঃ

  • মোট খাস জমির পরিমাণ-৪,৬৪,২৭২.৬৫ একর।
  • বন্দোবস্তকৃত জমির পরিমাণ-৩,৮৬,৯১৮.৭ একর।
  • বর্তমানে খাস জমির পরিমাণ-৭৭৩৫৩.৯৫ একর।

১৮। সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানঃ

  • ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-০১টি।
  • শিশু একাডেমি-০১টি।
  • শিল্পকলা একাডেমি-০১টি।

১৯। স্টেডিয়ামঃ ০১টি (জিমনেসিয়ামসহ)।

২০। প্রেস ক্লাবঃ ০৯টি।

২১। জেলা কারাগারঃ ০১টি।

২২। দর্শনীয় স্থানঃ

আলুটিলা পাহাড়ের রহস্যময় সুড়ঙ্গ; নুনছড়ি মৌজার দেবতা পুকুর; রিছাং ঝর্ণা; ঐতিহাসিক রামগড় (ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার রাইফেলস্ বর্তমান বিডিআর এর প্রথম হেডকোয়ার্টার); রামগড় লেক; পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের খামার; শান্তিপুর অরণ্য কুটির, পানছড়ি; দীঘিনালা সংরক্ষিত বনাঞ্চল; ভগবান টিলা, মানিকছড়ি ডিসি পার্ক, দীঘিনালা তৈদুছড়া ঝর্ণা, হাতিমূড়া (স্বর্গের সিঁড়ি),  মায়াবিনী লেক, মাটিরাঙ্গা শতবর্ষী বটগাছ, মানিকছড়ি রাজবাড়ী, লাচাড়ী পাড়া কলসীর মুখ। 

২৩। পর্যটন কেন্দ্রঃ 

  • আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র।
  • নূনছড়ি দেবতা পুকুর।
  • দীঘিনালা সংরক্ষিত বনাঞ্চল।
  • খাগড়াছড়ি পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র।
  • দুই টিলা ও তিন টিলা, দীঘিনালা।
  • ভগবান টিলা
  • মানিকছড়ি ডিসি অ্যাডভেঞ্চার ও ইকো-টুরিজম সেন্টার
  • ভাইবোনছড়া মায়াবিনী লেক।

২৪। নদীঃ ০৮ টি (চেঙ্গী, মাইনী, বড় বিলাই, ছোট বিলাই, ধুরং, ফেনী, হালদা ও সরতা)।

২৫। চা-বাগানঃ ০১টি (রামগড়)।

২৬। রাবার বাগানঃ ৩,৪০০.০০ একর।

২৭। সেনাবাহিনী ব্রিগেডঃ ০২টি (খাগড়াছড়ি ও গুইমারা)।

২৮। বিজিবি সেক্টরঃ ০২টি।

২৯। ব্যাংকঃ ২০টি।

৩০। এনজিওঃ ২৯টি ।

৩১। প্রধান সমস্যাঃ বিদ্যুৎ।

৩২। যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ পাকা রাস্তা-২৯৬.৩৬ কি. মি.। অর্ধ পাকা রাস্তা-২৬১ কি. মি.।

৩৩। প্রাকৃতিক সম্পদঃ 

  • কৃষিজ- 

(১) প্রধান ফসলঃ ধান ,গম, ভুট্টা, সরিষা, তুলা, আখ ও শাকসবজি ইত্যাদি।

(২) ফলমূলঃ আম, কাঁঠাল, আনারস, কলা, পেঁপে, পেয়ারা, লেবু ও তরমুজ ইত্যাদি।

  • খনিজ- গ্যাস (সেমুতাং গ্যাসফিল্ড, মানিকছড়ি)।
  • বনজ- সেগুন, গামারী, কড়ই, গর্জন, চাপালিশ, জারুল ইত্যাদি।

৩৪। সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রঃ

(ক) পর্যটন (খ) বনজ সম্পদ (গ) খনিজ সম্পদ (ঘ) হস্তশিল্প (ঙ) রাবার শিল্প (চ) ফলভিত্তিক শিল্প।

[সর্বশেষ হালনাগাদকৃত: ০৩রা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি.]