০১।১৯৯৭ সালের ভূমি অধিগ্রহণ ম্যানুয়েল মোতাবেক স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত প্রস্তাব প্রত্যাশি সংস্থার নিকট হতে পাওয়া মাত্র বিধি মোতাবেক সরেজমিনে সম্ভাব্যতা যাচাই পূর্বক উহা জেলা ভূমি বরাদ্দ কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
০২।জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব ভূমি বরাদ্দ কমিটির সভায় অনুমোদিত হলে বিধি মোতাবেক ৩ ধারা ও ৬ ধারা নোটিশ জমির মালিকদের প্রদান করা হয়। জমির মালিকদের নিকট হতে আপত্তি পাওয়া গেলে সে বিষয়ে তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করে শুনানী অন্তে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হয়।
০৩।পরবর্তীতে স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়াল মোতাবেক জমি/বাড়ীঘর/গাছপালা ইত্যাদির মূল্য নির্ধারণ করে প্রাক্কলন প্রস্ত্তত পূর্বক তা অনুমোদন ও প্রাক্কলিত অর্থ বরাদ্দের জন্য প্রত্যাশি সংস্থাকে প্রাক্কলন সহ পত্র দেয়া হয়।
০৪।প্রাক্কলিত অর্থ পাওয়া গেলে ৭ ধারা নোটিশ জারী অন্তে জমির মালিক গণের কাগজপত্র ও সরেজমিনে তদন্ত করে দ্রুত এল,এ চেকের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদান করা হয়।
0
০১।১৯৯৭ সালের ভূমি অধিগ্রহণ ম্যানুয়েল মোতাবেক স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত প্রস্তাব প্রত্যাশি সংস্থার নিকট হতে পাওয়া মাত্র বিধি মোতাবেক সরেজমিনে সম্ভাব্যতা যাচাই পূর্বক উহা জেলা ভূমি বরাদ্দ কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
০২।জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব ভূমি বরাদ্দ কমিটির সভায় অনুমোদিত হলে বিধি মোতাবেক ৩ ধারা ও ৬ ধারা নোটিশ জমির মালিকদের প্রদান করা হয়। জমির মালিকদের নিকট হতে আপত্তি পাওয়া গেলে সে বিষয়ে তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করে শুনানী অন্তে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হয়।
০৩।পরবর্তীতে স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়াল মোতাবেক জমি/বাড়ীঘর/গাছপালা ইত্যাদির মূল্য নির্ধারণ করে প্রাক্কলন প্রস্ত্তত পূর্বক তা অনুমোদন ও প্রাক্কলিত অর্থ বরাদ্দের জন্য প্রত্যাশি সংস্থাকে প্রাক্কলন সহ পত্র দেয়া হয়।
০৪।প্রাক্কলিত অর্থ পাওয়া গেলে ৭ ধারা নোটিশ জারী অন্তে জমির মালিক গণের কাগজপত্র ও সরেজমিনে তদন্ত করে দ্রুত এল,এ চেকের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদান করা হয়।
ডাক ঠিকানা: ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা
0
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস